ঠোঁট ফাটার জন্য চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন
হয় নেই। নিজেরাই এই সমস্যার সমাধান করা যায়। যেমন:
১. শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় নিয়মিত রিপ বাম, ভ্যাসলিন,
পেট্রোলিয়াম জেলি ইত্যাদি ব্যবহার করুন।
২. প্রতিদিন পানিশূন্যতা রোধে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান
করুন।
৩. খুব ঠান্ডা বাতাসে হাওয়া থেকে মুখ বাঁচাতে স্কার্ফ
পরতে পারেন।
৪. প্রখর সূর্যালোকে বের হবার সময় অবশ্যই সানব্লক ব্যবহার
করবেন।
৫. শীতের দিনে ঠোঁটে প্রসাধনী যেমন—লিপস্টিক ব্যবহার
করতে সতর্ক হোন। এগুলো যেন বেশি শুষ্ক বা ম্যাট না হয়।
৬. জিব দিয়ে ঠোঁট ভেজাবার চেষ্টা করবেন না বা ঠোঁটের
চামড়া টেনে ওঠাবেন না।
হয় নেই। নিজেরাই এই সমস্যার সমাধান করা যায়। যেমন:
১. শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় নিয়মিত রিপ বাম, ভ্যাসলিন,
পেট্রোলিয়াম জেলি ইত্যাদি ব্যবহার করুন।
২. প্রতিদিন পানিশূন্যতা রোধে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান
করুন।
৩. খুব ঠান্ডা বাতাসে হাওয়া থেকে মুখ বাঁচাতে স্কার্ফ
পরতে পারেন।
৪. প্রখর সূর্যালোকে বের হবার সময় অবশ্যই সানব্লক ব্যবহার
করবেন।
৫. শীতের দিনে ঠোঁটে প্রসাধনী যেমন—লিপস্টিক ব্যবহার
করতে সতর্ক হোন। এগুলো যেন বেশি শুষ্ক বা ম্যাট না হয়।
৬. জিব দিয়ে ঠোঁট ভেজাবার চেষ্টা করবেন না বা ঠোঁটের
চামড়া টেনে ওঠাবেন না।