Subscribe For Free Updates!

We'll not spam mate! We promise.

লিচুর কিছু অজানা তথ্য!

লিচু: by bd health tips
. চীনারা লিচুকে ভালোবাসা ও রোমান্সের ফল হিসেবে মর্যাদা দেয়। তাদের বিশ্বাস, যারা লিচু মুখে পুরবে, তারাই এর প্রেমে পড়বে।
. লিচুতে রয়েছে ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম ও প্রোটিন। প্রতি ১০০ গ্রাম লিচুর ৬৬ ভাগই হলো ক্যালরি।
. এটি শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। খাদ্য হজমকারী আঁশ, ভিটামিন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরে জমা করে।
. লিচুতে রয়েছে অলিগোনল নামের এক ধরনের উপাদান। একে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লুয়েঞ্জা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ উপাদান রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে, ত্বকে ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করে এবং ওজন কমায়।
. লিচু ক্যান্সার থেকে মানবদেহকে দেয় সুরক্ষা। এটি ক্যান্সার তৈরিকারী কোষ ধ্বংস করে। এতে অবস্থিত ফ্ল্যাভনয়িডস বা ভিটামিন ‘পি’ স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
. শরীর সুস্থ থাকার জন্য অপরিহার্য ভিটামিন ‘সি’। লিচুতে এ ভিটামিন রয়েছে প্রচুর; যা ত্বক, হাড় এবং কোষের সজীবতা রক্ষা করে। হৃদরোগ ও ক্যান্সার প্রতিরোধে ভিটামিন ‘সি’ অব্যর্থ বলেই বিবেচিত।
. ভিটামিন ‘বি’-এর মজুতঘর হিসেবে লিচুকে ধরা হয়। থিয়ামিন, নিয়াসিন নামের ভিটামিনগুলো লিচুকে করেছে আরো বেশি কার্যকর। এসব ভিটামিন শরীরের বিপাক ক্ষমতা বাড়ায়।
. এতে অবস্থিত পটাসিয়াম এবং খনিজের মতো উপাদান হূদরোগের ঝুঁকি কমায়। রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

প্রতিদিন একটি করে আপেল বাঁচাতে পারে হাজারো প্রাণ

প্রতিদিন একটি করে আপেল বাঁচাতে পারে হাজারো প্রাণ:

৫০+ বয়সের লোকেরা প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে বছরে হৃদরোগ এবং স্ট্রোক থেকে প্রাণে বাঁচতে পারে ৮ হাজার ৫শত’ জন। যুক্তরাজ্যের গবেষকদের নতুন এক গবেষণায় এইকথা বলা হয়েছে।
আপেল ঔষুধের মতোই হৃদস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হবে। তাছাড়া, এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও থাকবে না- ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালে জানিয়েছেন, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা।
তারা বলছেন, আপেল খেয়ে ডাক্তার দূরে রাখার এ মন্ত্র বিশেষত ৫০+ লোকেদের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এ বয়সের মানুষদেরই হার্টঅ্যাটাক কিংবা স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থকে।
বিবিসি জানায়, ৫০+ বয়সের মানুষদের জন্য কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ কিংবা দিনে একটি আপেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে গবেষকরা হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকে মৃত্যুর সাধারণ কারণগুলোর ওপর এর প্রভাব বিশ্লেষণ করেছেন।
দেখা গেছে, ওই পরামর্শ মেনে চলা প্রতি ১০ জনে অন্তত ৭ জনের ক্ষেত্রে ওষুধ সেবনে বাঁচানো সম্ভব হয় ৯ হাজার ৪শ’ প্রাণ। আর দিনে একটি আপেলে বাঁচানো সম্ভব হয় ৮ হাজার ৫শ’ প্রাণ।
হাজার হাজার রোগীর ওপর পরীক্ষামূলক চিকিৎসা এবং পর্যবেক্ষণের মধ্য দিয়ে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
গবেষক ডাক্তার ব্রিগস বলেন যে, “খাদ্যাভ্যাসে ছোট্ট একটি পরিবর্তন কি বিরাট ফল বয়ে আনতে পারে এ গবেষণায় সেটিই দেখিয়ে দিয়েছে। ওষুধের পাশাপাশি স্বাস্থ্যসম্মতভাবে বেঁচে থাকাটাও হৃদরোগ এবং স্ট্রোক প্রতিরোধে সত্যিই কাজে আসে”।
Related posts: পেঁপের পুষ্টি
                    
এলাচের উপকারিতা!
                       কচুশাকের পুষ্টিগুণ

Bangla sex problem: নারী ও পুরূষের যৌন আগ্রহ


যৌনমিলনের আগে:
যৌনমিলনের আগে নারী পুরুষ উভয়ের পূর্ণাঙ্গ মাত্রায় যৌনতার ব্যাপারে ধারনা জন্মাতে হয়। তা না হলে চরমপুলক লাভ সম্ভব হয় না। কাজেই পূর্ণ মাত্রায় যৌন আনন্দ পেতে চাইলে যৌনতার ব্যাপারে আগ্রহ এবং যৌনতার পূর্ণ ইচ্ছা থাকতে হবে। আমাদের মস্তিষ্ক সর্ব প্রথম যৌনতার ব্যাপারে উদ্দীপনা জাগায়। এটি পরবর্তীতে সারা শরীরে চলে আসে ও এর জন্য পুরুষ কিংবা নারী যৌন উত্তেজিত হতে থাকে। এই পর্যায়ে আগ্রহ যৌন ইচ্ছা নারীও পুরুষকে আরো উত্তেজিত করে তোলে এবং চূড়ান্ত যৌনমিলন ও চরমপুলক সম্ভব হয়। প্রতিটি নারী এবং পুরুষের জীবনে যৌনতার প্রয়োজন রয়েছে এবং তা আনন্দপূর্ণ এবং সুস্থ যৌনতা হওয়া উচিত। যৌনাতার আগ্রহ একেক বয়সে একেক রকম হয়ে থাকে। তবে সব নারী , পুরুষের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি প্রযোজ্য না। অনেকের ব্যক্তিগত শারীরিক স্বাস্থ্য কিংবা মানসিক সমস্যার জন্য যৌনতার প্রতি আগ্রহ থাকে না, থাকলেও তা কমে যেতে শুরু করে। শারীরিক নানা সমস্যা বিশেষ করে দীর্ঘ শারীরিক অসুখ বিসুক নারী এবং পুরুষের যৌনতাকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে। তেমনি মানসিক নানা চাপ ও মনোদৈহিক কোনো অসুবিধা বা কোনো রোগ থাকলে ও তা নারী পুরুষের যৌন জীবনের উপর প্রভাব ফেলে। মোট কথা যৌনতার ব্যাপারে আগ্রহ এবং শারীরিক ও মানসিক সামর্থ্য সুখী যৌন জীবনের জন্য একান্ত প্রয়োজন হয়। যৌন আগ্রহ ব্যাপারে আরেকটি বিষয় হলো মধ্য বয়সে নারী , পুরুষের যৌনাঙ্গ সবচেয়ে তীব্র থাকে। এটি হলো ৩০-৩৫ বা ৪০ বছর বয়সসীমা। মনোপজের পরবর্তী সময়ে নারীর যৌনতার ব্যাপারে আগ্রহ একেবারে কমে যায় । কিন্তু এও দেখা যায় যে মনোপজ পরবর্তী সময়ে ও বহু নারীর যৌন ইচ্ছা বা আগ্রহ আগের মতোই থাকে এবং বহু নারীর যৌন ইচ্ছা বা আগ্রহ থাকে এবং তারা যৌনমিলনের আনন্দ পায়। যৌনতার আগ্রহ অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত হয় যদি নারী-পুরুষের যৌনতা সংক্রান্ত কোনো ভুল ধারণা থেকে থাকে। নারী, পুরুষের জানার ক্ষেত্রে বা যৌনশিক্ষার ক্ষেত্রে অজ্ঞতা যৌন ইচ্ছাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। জীব-বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যাখ্যা মতে নারী এবং পুরুষের যৌন ইচ্ছা এবং আগ্রহ সমার্থক । সবগুলো ইন্দ্রিয়ের ব্যবহার হলেই কেবল যৌন উত্তেজনা বেড়ে যেতে পারে। প্রথমে চিন্তা করা, তারপরে আগ্রহ পরে দেখা শোনা গন্ধ নেয়া এবং স্পর্শের দ্বারা উত্তেজিত হয়ে উঠাই হচ্ছে প্রকৃতপ েযৌন উত্তেজনার ধারা। যৌন উত্তেজনার পর্যায়ে পুরুষের এবং নারীর উত্তেজিত হবার বিষয়ে কিছু পার্থক্য থাকে। নারী সহজেই উত্তেজিত হয় না এবং উত্তেজিত হলে তা দীর্ঘণ নারীকে উদ্দীপনা যোগায়। পুরুষ উত্তেজিত হয় তাড়াতাড়ি এবং তার উত্তেনাও তাড়াতাড়ি কমে যায়। আবার পুরুষ যৌন উত্তেজক ছবি , মুভি বা অন্যান্য নগ্ন নারীর ছবি দেখে উত্তেজিত হয়ে পড়তে পারে। কিন্তু স্বাভাবিক ভাবেই নারী যৌন উত্তেজক ছবি দেখে খুব সহজেই যৌন কাতর হয়ে উঠে না। ১৯৬৬ সালে মাস্টার এবং জনসন নামক দুজন যৌন বিজ্ঞানী এবং গবেষক নারীর যৌন উত্তেজনার ব্যাপারে দীর্ঘ গবেষনা করেন। তাদের মতে নারীর যৌন ইন্দ্রিয়ের সাড়া আসে
এবং ধীরে ধীরে তা নারী পুরো শরীরে বিস্তার করে।
Related posts:যৌনতার জানা-অজানা নানা বিষয়
শারীরিক মিলনের বিভিন্ন দিক

Bangla sex problem: মেয়েরা ত্বক পরিচর্যা করবেন কিভাবে

ত্বক পরিচর্যা যেভাবে করবেনঃ
সকলের চেহারার গঠন ও ত্বকের ধরন একইরকম নয়। কালো মুখ, রুক্ষ চুলে ভয় বা সঙ্কোচন না পেয়ে মুখের যত্নে নিম্নলিখিত সাধারণ নিয়মগুলো মেনে চললেই হবে।
ফর্সা মুখ নাকি কালো মুখ সুন্দর:
ফর্সাকারী ক্রিম, লোশন বা উপটান ইত্যাদি ভেষজ নামের উপাদান মেখে ফর্সা হওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছে অনেকেই। প্রকৃতপক্ষে ত্বকের মেলানিন নামক রঞ্জক পদার্থই ঠিক করে দেয় যে কে ফর্সা বা কে কালো হবে। কালো চামড়ায় মেলানিন বেশি থাকে। এটি সূর্যের আলট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বক তথা মুখকে রক্ষা করে থাকে। ফলে মুখের ত্বকের স্বাস্থ্য থাকে স্বাভাবিক ও রোগহীন। ফর্সা চামড়ায় স্কিন ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। পক্ষান্তরে কালো চামড়ার মেলানিন মুখের ত্বককে আলট্রাভায়োলেট রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষা দিয়ে থাকে। ফলে বয়সের কারণে ত্বকে ভাঁজ পড়া কালো চামড়ায় কম হয়।
শুষ্ক ও তৈলাক্ত মুখের যত্ন নেবেন কি ভাবে?:
শুষ্ক ত্বকের মুখ ভালো রাখতে চাইলে ময়েশ্চরাইজার ব্যবহার করতে হবে। এ ময়েশ্চারাইজারের ব্র্যান্ড একেক জনের ত্বকে একেকটি স্যুট করে। তৈলাক্ত মুখ যাদের, তাদের প্রতিদিন একবার কম ক্ষারযুক্ত সাবান দিয়ে মুখ ধোয়া উচিত। লক্ষ রাখবেন যে, দিনে একাধিকবার সাবান ব্যবহারের প্রয়োজন নেই।
মুখে ব্রণ হলে কী করবেন:
অবশ্যই নখ দিয়ে খুঁটাবেন না। খুটালে ব্রণের জায়গায় দীর্ঘমেয়াদি গর্ত বা দাগ হয়ে যাবে। তৈলাক্ত মুখে ব্রণ বেশি হ্যে থাকে। তাই এ ধরনের মুখের যত্ন বেশি নিতে হয় এবং এদের কোনো ধরনের ফেসিয়াল ম্যাসাজ করা যাবে না।
রোদ থেকে সাবধান:
রোদে ছাতা ব্যবহার করাটাই ভালো। মহিলারা মুখ ঢেকে রাখতে পারেন। সানস্ক্রিন নিয়মিত ব্যবহার করলে মুখে অ্যালার্জি, এমনকি ত্বকের ক্যান্সারও হতে পারে। ত্বক ভালো রাখতে চাইলে ধুলোবালি থেকেও দূরে থাকতে হবে।
মুখের সৌন্দর্যে চুলের প্রতিও যত্নবান হন:
চুলপড়া ও সাদা হওয়া যথাসম্ভব প্রতিরোধ করতে হবে। খুশকিরজন্য অ্যান্ডিড্যানড্রাফ এবং অ্যামাইলো প্রোটিনযুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। বংশগত কারণে চুল পড়লে ওষুধ দিয়ে কিছু সময় পর্যন্ত- চুলপড়া বন্ধ রাখা যায়। চুল পড়ার অন্যান্য কারণের মধ্যে স্ট্রেস, অনিয়মিত খাওয়া-দাওয়া, স্ট্রেস ডায়েট করা অন্যতম। তাই খাদ্যাভ্যাস নিয়মিত ও পরিমিত হওয়া চাই। চুল পাকা রোধের জন্য শাক-সবজি, ফলমূল প্রভূতি ভিটামিন জাতীয় খাবার খেতে হবে এবং ক্ষতিকারক দ্রব্য মেশানো খাদ্য খাওয়া পরিত্যাগ করতে হবে।
খাদ্যাভ্যাসের দিকে লক্ষ রাখুন:
আমাদের দেশে রান্নার সয়াবিন বা সরিষার তেল বেশি পোড়ানোর ফলে পলি-আনস্যাচুরেটেড অ্যাসিড পরিবর্তিত হয়ে স্যাচুরেটেড হয়ে যায়। ফলে তেল খাওয়ার পুষ্টিগুণ থাকে না এবং এটি ভালো কোলেস্টেরল তৈরি করে হার্টকে সুস্থ রাখতেও ভূমিকা রাখে না। তাই তেল কম ভেজে খেলে মুখের ত্বকের জন্য ভালো।
ভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়া কি উপকারী?:
আমরা প্রতিদিন যদি সুষম খাদ্যের দিকে লক্ষ রাখতে পারি, অর্থাৎ ডিম, দুধ, শাক-সবজি, মৌসুমি ফলমূল ইত্যাদি খাই, তবে দেহে ভিটামিনের অভাব পূরণ হয়ে যায়। তবে ত্বকের এজিং প্রসেস বিলম্বিত করতে মাঝে মাঝে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খাওয়া যেতে পারে। ভিটামিন খেলে কেউ মোটা হয় না।
মুখে কালো বা ছোপ ছোপ দাগ হলে কি করবেন?:
সাধারণত পারফিউম এবং ইমিটেশন থেকে সে জাগায়র ত্বকে এ সমস্যা হতে পারে, সেক্ষেত্রে এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো।
Related posts:অল্প বয়সে চুল পাকলে করণীয় 
                       পুরুষ কি বেশী শক্তিশালী

Bangla sex problem: যে সকল ভুলের কারণে মেয়েদের বয়ফ্রেন্ড থাকে না

 যে সকল ভুলের কারণে মেয়েদের বয়ফ্রেন্ড থাকে না:
প্রায় ছেলেদের চোখে মেয়ে মানুষ খুব রহস্যময়ী। আবার মেয়েদের চোখেও অনেক দিক থেকে ছেলেদের মন বোঝা দায়। যাই হোক না কেন এখানে গবেষকরা মেয়েদের এমন ৭টি কাজের কথা বের করেছেন যেগুলো দিয়ে তারা ছেলেদের পুরোপুরি হতাশ করে দেয়। বয়ফ্রেন্ডের মুডটা নষ্ট করে দিতে এর চেয়ে বেশি কিছুর দরকার হয় না। দেখে নিন সেই সাত বিষয়ের কথা।
১ . টেক্সটিংয়ের ক্ষেত্রে কূটচাল :
ধরুন, আপনার বয়ফ্রেন্ড হঠাৎ করেই একদিন আপনাকে নিয়ে ঘুরে আসতে চাইলেন। একটি টেক্সটও পাঠালেন। কিন্তু এর জবাব দিতে এক ঘণ্টা লাগলো আপনার। এতে ছেলেটি বুঝতেই পারলেন না, আপনি রাগ করেছেন কিনা যে কোনো জবাবই দিলেন না। আবার টেক্সট করার মনমানসিকতা তার নাও থাকতে পারে। মনটাই ভেঙে যাবে তার।
২ . মনোযোগ কাড়তে অন্যের সঙ্গে খুনসুটি :
অনেক মেয়েই মনে করেন, বয়ফ্রেন্ডের মনটা হিংসায় ভরে দিতে তার বন্ধু বা অন্য ছেলের সঙ্গে খুনসুটি করতে হয়। এর মাধ্যমে তারা বয়ফ্রেন্ডের মনোযোগ কাড়তে চান। কিন্তু এতে করে আপনার সম্পর্কে যে তার বাজে ধারণা সৃষ্টি হতে পারে, তা কি ভেবে দেখেছেন? এমন স্বভাবের মেয়েদের কোনো ছেলেই ভালোবাসতে চান না। কাজেই তার মনোযোগ কাড়তে গিয়ে নিজের ব্যক্তিত্বকে খাটো করবেন না।
৩ . ঠিক না থাকলেও বলা ‘আমার কিছু হয়নি‘ :
হয়তো কোন বিষয় নিয়ে মনটা ভালো নেই আপনার। হয়তো প্রেমিকের সঙ্গেই টুকটাক ঝামেলা হয়েছে। প্রেমিক হয়তো বুঝতেও পারছেন সমস্যাটা। কিন্তু তিনি জিজ্ঞাসা করতেই পারেন, কি হয়েছে? এই প্রশ্নের জবাবে সবসময় ‘কিছুই হয়নি’ বলাটা উচিত নয়। এই জবাব দিয়ে দুজনের মাঝের যুদ্ধটা আরো এগিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।
৪. মেজাজ খারাপ করা প্রশ্ন :
আলাপচারিতায়  কিছু রোমান্টিক প্রশ্ন করতেই পারেন আপনি। যেমন- পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর জিনিসটা নেওয়ার সুযোগ যদি তোমাকে দেওয়া হয়, তবে আমার জন্যে তুমি কি নেবে? এসব প্রশ্ন ততক্ষণই ভালো কিছু বয়ে আনে যতক্ষণ এতে উদ্দেশ্যমূলক কিছু না জুড়ে দেওয়া হয়। আপনি যদি বলে বসেন, আমি মারা যাওয়ার পর কোন বান্ধবীকে তুমি বেছে নেবে? এই প্রশ্নটি নিশ্চয়ই আপনার সুন্দর মনের পরিচয় দেয় না। এসব প্রশ্ন নিয়ে কথোপকথন কখনোই ভালো পরিস্থিতি দিয়ে শেষ হয় না। কাজেই এসব থেকে দূরে থাকুন।
৫ . তার সিদ্ধান্তে সন্দেহ প্রকাশ :
আপনাকে ডিনারে কোথাও নিয়ে যেতে চাইলেন তিনি। বললেন, কোন রেস্টুরেন্টে যেতে চাও? পছন্দের কিছু থাকলে বলুন। আর যদি বাছাইয়ের দায়িত্ব তার ওপর ছেড়ে দেন, তো তিনি যেখানে নিয়ে যেতে চাইবেন সেখানেই খুশী থাকুন। কিন্তু তার ওপর দায়িত্ব দেওয়ার পরও যদি সিদ্ধান্ত নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করতে থাকেন, তবে তা ভালো কিছু বয়ে আনবে না।
৬ . নিজের সম্পর্কে কৌশলী প্রশ্ন :
কোনো পোশাকে আপনাকে সুন্দর দেখাচ্ছে। বয়ফ্রেন্ড বলবেন যে আপনাকে দারুণ লাগছে। কিন্তু সুন্দরী কাউকে দেখিয়ে বললেন, আপনাকে ভালো লাগছে নাকি তাকে? এসব প্রশ্ন ছেলেরা একদমই পছন্দ করেন না। যতি সত্যিটা বলেন যে, আপনাকে ভালো লাগছে না তাহলে আপনি চটে যাবেন। আবার মিথ্যা বলতেই তার ভালো নাও লাগতে পারে।
৭ . এলোমেলো সংকেত :

কাউকে যদি ভালো লাগে, তবে তার কাছে পরিষ্কার থাকুন। যদি ঘোলাটে করতে চান, বিষয়টি ভালোর দিকে যাবে না। যদি ছেলেটি সরাসরি এ বিষয়ে কথা বলতে আসেন, তবে তিনি ভুল বুঝেছেন বলে অযথাই তাকে অস্বস্তিতে ফেলবেন না। এগুলো ছেলেদের মনে ভুল ধারণা তৈরি করে।
Related posts: নারী-পুরুষের কয়েকটি লক্ষ্যণীয় বিষয় সমূহ

Bangla sex problem: যৌন আসনের কৌশল সমূহ

 যৌন আসনের কৌশল সমূহ

যৌনমিলনের আসন কৌশল নিয়ে অনেক পুরুষ এবং নারী অতৃপ্ত থাকে। দেখা যায় যে অনেক স্থুলকায় স্বামীর ক্ষীণকায় স্ত্রী বা দীর্ঘদেহী স্ত্রীর বেটে স্বামীর যৌনমিলনের আসন নিয়ে নানাবিধ সমস্যার সৃষ্টি হয়ে থাকে। এরকম আসন খুঁজে বের করা উচিত। পুরুষের উচিত যৌনমিলনের আসনের পছন্দটি নারীর উপর ছেড়ে দেওয়া।নারী যখন তার পছন্দের আসন নিজে ঠিক করে তখন নারীর চরমপুলক অনায়াসে চলে আসে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেখা যায় যে পুরুষ বা নারী উভয়েই কোনো একটি আসন খুব পছন্দ করে এবং এ আসনে দীর্ঘদিন যৌনমিলন করেও তারা একঘেয়ে হয়ে উঠে না। নারীর শারীরিক এবং মানসিক পরিতৃপ্তি আসে যদি যৌন আসনের কৌশল ঠিক থাকে।
Related posts: দৈহিক মিলনে উত্তেজনার বিভিন্ন ধারা
শারীরিক মিলনের বিভিন্ন দিক

Bangla Sex Problem: ছেলে মেয়েদের যৌন অক্ষমতা এবং তার সহজ মেডিকেল সমাধান




Sex Problem
বাংলাদেশ একটি কনসারভেটিভ দেশ, তবে বর্তমানে এদেশের সেক্স কালচার অনেক ফাস্ট, অনেক কম বয়স থেকেই ছেলে মেয়েরা সব কিছু জানে, বুঝে এবং করে ( বিশেষ করে শহরে )।, কিন্তু সেক্সের এট্রাকটিভ দিক গুলোতেই সবার সাভাবিক ভাবেই আকর্ষন বেশি এবং এসব সমন্ধে জানার আগ্রহ থাকে, বেশি। তবে সেকসু্যাল সমস্যার বেপারে রয়ে গেছে ভয়ানক অগ্যতা, এবং যা জানা থাকে তার বেশিরভাগি ভুল তথ্য। আমি এই পোস্টে এইডস এর বেপারে কোনো আলোচনা করবো না কারন বিদেশি ফান্ডের সুবাদে এই সমন্ধে যথেষ্ঠ প্রচারনা হয়। কিন্তু এইডস হচ্ছে একটি রেয়ার প্রবলেম, এর থেকে কমন কমন সমস্যা সমন্ধে বেশিরভাগ মানুষের কোন আইডিয়া নাই, যেসব সমস্যা ঘরের কাছের সমস্যা। আর কমন সমমস্যার নিয়ে অনেক আরটিকেল পেপার মেগাজিনে পরলেও এর সঠিক মেডিকাল সমাধান খুব কমি পরসি। তাই আমি চেষ্টা করবো কমন লেংগুয়েজে শুধু মাত্র মোস্ট কমন কারোন গুলো উল্যেখ করার এবং সহজ সমাধান গুলো তুলে ধরার চেস্টা করলাম। ছেলেদের কমন সেকসুয়াল সমস্যা এবং তার সমাধান।

মেইল ইমপোটেন্স:

ছেলেরা যেই বেপারে সবচাইতে বেশি চিন্তিত থাকে সেটা হচ্ছে ইরেকশন প্রবলেম। যদিও এই সমস্যা মধ্যবয়সিদের মাঝে বেশি দেখা দেয়, কিন্তু অনেকগুলো কারোনের জন্য দেশের যুবক শ্রেনিদের মাঝেও এখন এই সমস্যা টা একটি বরো সমস্যা।

ধুমপান:

 ইউথ ইমপোটেন্স বা যুবকদের যৈন অক্ষমতার প্রধান কারন গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে ধুমপান, বাংলাদেশের মোটামুটি সবাই ধুমপান করে যা নাকি ওয়ার্ল্ডের ওয়ান অফ দা হাইয়েস্ট। দেশে অনেক আজিরা কথা প্রচলিত আছে যেমন গোল্ড লিফ খেলে সেক্স পাওয়ার কমে যায়, আর বেনসন খেলে তেমন একটা খতি হয় না। ইটস আ বুলশিট। নিকোটিন সব সিগারেটেই আছে কম বেশি আর সিগারেটের অন্যান্য খতিকারক কেমিকাল গুলো সব সিগারেটেই সমপর্যায়ে থাকে। যেসবের কারনে পেনিসের রক্তনালি সংকচিত হতে থাকে।

স্ট্রেস: 

এটি পশ্চমা দেশ গুলোতে ইমপোটেন্সের প্রধান সমস্যা তবে দেশেও এটি একটি উল্যেখযোগ্য কারন। বিভিন্য কারনে যদি মাথায় বিভিন্য ধরনের টেনশন থাকে তাহলে ব্রেইন সেক্সের দিকে যথেষ্ঠ এটেনশন দিতে পারেন না। আপনার যদি সেক্স করার সময় ( এনাফ ) ইরেকশন না হয়ে থাকে, কিন্তু মর্নিং ইরেকশন ঠিক থাকে তাহলে মনে করবেন আপনার ফিসিকাল পাওয়ার ঠিকি আছে কিন্তু স্ট্রেস বা অন্য কোন মানসিক সমস্যার কারনে মেন্টাল কনসেনট্রেশন টা নেই। ড্রাগস: ড্বাগসের মধ্যে বিশেষ করে হেরোইন এর জন্য ইমপোটেন্স হতে পারে। কোকেইন সেবনে প্রথম দিকে সাময়িক ইরেকশন হলেও পরে সেটা আর হয় না এবং উল্টো খতি করে।

ওভার এক্সপেকটেশন: 

এটি আসলে কোন সমস্যা না। এটি ভুল বুঝা বা জানার জন্য হয়। সেক্স কালচার বেশি অপেন হওয়াতে পর্ন দেখে বা মৈখিক মিথ্যরচনার কারনে দেশ বিদেশ সব খানেই সেক্স পাওয়ার সমন্ধে ৯০ ভাগ মানুশের একটি ভুল ইমেজ তৈরি হয়েছে। এই বেপারে দেখা যায় যে মানুশ মনে করে তার হয়তো সেক্স পাওয়ার কম, কিন্তু ডাক্তারের কাছে গেলে কোনকিছু ধরা পরে না ( যদিও দেশের ডাক্তাররা অযথা অনেক টেস্ট করাবে)।, ডাক্তার জিগ্যেশ করার পর দেখা যায় তার সেক্সয়াল একটিভিটি নর্মালি আছে, কিন্তু পেশেন্ট সেটা নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। মানুস মনে করে যে ডেইলি এবং লং এনাফ সেক্স করতে না পারাটাই অক্ষমতার লক্ষন। আবার অনেকে তার পেনিসের লেনথ নিয়ে খুশি নয়। এসব হচ্ছে অযথা টেনশন, পর্ন মুভিতে যা দেখানো হয় সেটা নর্মাল সেকসুয়াল একটিভিটি নয়। আপনার বউ ( সেক্সুয়াল পার্টনার) কে জিগ্গেশ করুন যে সে সেটিসফাইড নাকি, তাহলেই কিস্সা খতম। এক্সেসিভ পর্ন দেখার বদৈলতে আবার নিজের বউ বা সেকসুয়াল পার্টনারের প্রতি এট্রাকশন কমে যায় অনেকের।
জেনে রাখা ভালো, এভারেজ সেক্সয়াল ফ্রিকয়েন্স হলো সপ্তাহে ৩ বার।
ডিইরেশন ১৫ মিন। পেনিস লেনথ রেস অনুযায়ি ভেরি করে। ইউরোপ এমেরিকা: ১৪,৫ সে. মি. চায়না/ জাপান: ১২ সে.মি. সাবকন্টিনেন্ট ( ইন্ডিয়া/ বাংলাদেশ): ১৩ সে.মি. থেরাপি:
সবচে এফেকটিভ থেরাপি হচ্ছে চেন্জ অফ লাইফ স্টাইল
-ধুমপান বন্ধ করুন। বেপারটি খুবি কঠিন, এই বেপারেও আপনি সঠিক মেডিকাল গাইড পেতে পারেন আপনার ডাক্তারের কাছ থেকে।
-যথেষ্ঠ বেয়াম করুন। ফিসিকাল মুগমেন্ট ভায়াগরা বা অন্যান্য অষুধ থেকে অনেক বেশি এফেকটিভ, বিশেষ করে ইয়াং দের জন্য। -সেক্স বেপারটাকে স্পোর্টসের মতন দেখবেন না যে এটা তে আপনাকে ফার্সট প্রাইজ আনতেই হবে। বাট হালকা / রিলেক্স ভাবে নেন দেখবেন ফার্সট প্রাইজ থেকা বেশি এনজয় পাচ্ছেন।
-ভায়াগ্রা থেরাপি ডাক্তারের পরামর্শ ছারা শুরু করবেন না। এতে সাময়িক উপকারিতা পেলেও লং টার্মের জন্য এফেকটিভ থেরাপি নয়। -আল্টারনেটিভ ( ফুটপাথের সপ্নে পাওয়া ) ওৈষধ থেকে ১০০ মাইল দুরে থাকুন )

মেয়েদের কমন যৈন অক্ষমতার সমস্যা:

মেয়েদের যৈন অক্ষমতার বেপারে রয়েছে আরো বেশি নলেজের অভাব। এটা যে হয় সেটাই ৯০ ভাগ মানুশ জানে কিনা সন্দেহ আছে, এমনকি স্বয়ং মেয়েরাও জানে না অনেক সময়। দেশে আমি এই পর্যন্ত কোথাও এই বেপারে কোনো আরটিকেল দেখি নাই।

ভাজাইনাল ড্রাইনেস এবং পেইনফুল ইন্টারকোর্স:

মেয়েদের বেলায় সেক্সুয়াল এরাউসালের ( যৈন উত্যেজনার ) সময় লুব্রিকেশন (যোনিরস) হয় যার ফলে ভাজায়না ভিজে যায় এবং সেক্স করতে ( পেনিস ঢুকতে ) সুবিধা হয়। লুব্রিকেশনের বেশির ভাগ ফ্লুইড (রস) ভাজাইনার দেয়াল থেকে নির্গত হয় তবে ছোট একটি গ্লেন্ড ( থলি )থেকেও কিছু বর হয়। অনেক মেয়েদের সমস্যা দেখা দেয় যে লুব্রিকেশন হয়না বা সময়মত হয়না, যার ফলে সেক্স এনজয়ের বদলে পেইনফুল হয় ( পেইনফুল ইন্টারকোর্স)।,বেশিরভাগ মেয়েরা সেটা তার হাসবেন্ড কে জানায় না নিজের অক্ষমতা মনে করে। কিনতু এখানে খোলামেলা কথা না বললে সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। ভাজাইনাল ড্রাইনেসের সবচে বরো কারনটা আসলে ছেলেদেরই দোষ। ইন্টারকোর্স ( ভাজিনাতে পেনিস প্রবেশে) এর পুর্বে যথেষ্ঠ স্টিমুলেশন ( যৈন উত্যেজনা ) না থাকলে লুব্রিকেশন সময় মতন হয় না। ইন্টারকোর্সের আগে যথেষ্ঠ সময় আর এটেনশন নিয়ে সেক্সয়াল স্টিমুলশন ( কিসিং, সাকিং ) করলেই বেশিরভাগ বেলায় এর সমাধান সম্ভব। ছেলেদের যেমন পেনিসে রক্তনালিতে ফেট ( চর্বি ) জমার কারনে ইমপোটেন্সি হয় তেমনি মেয়েদের বেলাতেও তেমনি ভাজাইনাল ব্লাড ভেসেলের ( রক্তনালিতে ) চর্বি জমলে এই সমস্যা হতে পারে। তাই ব্লাড ভেসেলের চর্বি কমানোর চেস্টা করতে হবে। ফেট কম খাওয়া, বেয়াম করা, সিগারেট না খাওয়া হল এর উপায়।

আর্টফিসিয়াল লুব্রিকেশন: 

এরপরেয় যদি এনাফ লুব্রিকশন না হয় এবং সেক্স পেইনফুল হয় তাহলে আর্টিসিয়াল লুব্রিকেশন ( নকল যোনিরস) ইউজ করা যায়। দেশের মেয়েরা সাধারনত তেল বা ভেসলিন ইউজ করে থাকে কিন্তু এতে সমস্যা হচছে যে বেশি ইউজ করলে ভাজাইনার নরমাল বেকটেরিয়াল ফ্লোরা ( শরিরের জন্য উপকারি বেকটেরিয়া ) নষ্ট হয় এবং তাতে ঘন ঘন ভাজাইনাল ইনফেকশন হতে পারে। এর জন্য স্শেপয়াল আর্টিফিসিয়াল লুব্রিকেশন পাওয়া যায় যা নাকি ঘন পানির মতন হয়। ( বাংলাদেশে আছে কিনা জানিনা )।, যদি তেল বা ভেসেলিন ইউজ করা হয় তাহলে সেটা সেক্সের পরে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।