কচু একটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিকর সবজি। এদেশে কচু তেমন সমাদৃত নয় এবং অনেকটা অবহেলার দৃষ্টিতে দেখা হয়। অথচ কচুশাক। ভিটামিন ‘এ’ এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। তাই দেহের পুষ্টি চাহিদ পূরণে কচুশাকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এ শাক দু’প্রকার। যথাঃ (১) সবুজ কচুশাক ও (২) কালো কচুশাক। খাদ্য উপযোগী প্রতি ১০০ গ্রাম সবুজ ও কালো কচুশাকে যথাক্রমে ১০২৭৮ ও ১২০০০ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন রয়েছে। এ ক্যারোটিন থেকেই আমরা ভিটামিন ‘এ’ পেয়ে থাকি। এছাড়া প্রতি ১০০ গ্রাম সবুজ কচুশাক থেকে-
৩·৯ গ্রাম প্রোটিন,
৬·৮ গ্রাম শর্করা,
১·৫ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি,
২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম,
১০ মিলিগ্রাম লৌহ,
০·২২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন),
০·২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লেবিন),
১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি ও
৫৬ কিলোক্যালোরী খাদ্যশক্তি পাওয়া যায়।
সবুজ কচুশাকের চেয়ে কালো কচুশাক অনেক বেশি পুষ্টিকর। প্রতি ১০০ গাম কালো কচুশাকে-
৬·৮ গ্রাম প্রোটিন,
৮·১ গ্রাম শর্করা,
২·০ গ্রাম চর্বি,
৪৬০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম,
৩৮·৭ মিলিগ্রাম লৌহ,
০,০৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘বি-১ (থায়ামিন),
০·৪৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘বি-২ (রাইবোফ্লোবিন),
৬৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’ ও
৭৭ কিলোক্যালোরী খাদ্যশক্তি রয়েছে।
৩·৯ গ্রাম প্রোটিন,
৬·৮ গ্রাম শর্করা,
১·৫ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি,
২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম,
১০ মিলিগ্রাম লৌহ,
০·২২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন),
০·২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লেবিন),
১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি ও
৫৬ কিলোক্যালোরী খাদ্যশক্তি পাওয়া যায়।
সবুজ কচুশাকের চেয়ে কালো কচুশাক অনেক বেশি পুষ্টিকর। প্রতি ১০০ গাম কালো কচুশাকে-
৬·৮ গ্রাম প্রোটিন,
৮·১ গ্রাম শর্করা,
২·০ গ্রাম চর্বি,
৪৬০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম,
৩৮·৭ মিলিগ্রাম লৌহ,
০,০৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘বি-১ (থায়ামিন),
০·৪৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘বি-২ (রাইবোফ্লোবিন),
৬৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’ ও
৭৭ কিলোক্যালোরী খাদ্যশক্তি রয়েছে।