Subscribe For Free Updates!

We'll not spam mate! We promise.

Bangla sex problem: মেয়েরা ত্বক পরিচর্যা করবেন কিভাবে

ত্বক পরিচর্যা যেভাবে করবেনঃ
সকলের চেহারার গঠন ও ত্বকের ধরন একইরকম নয়। কালো মুখ, রুক্ষ চুলে ভয় বা সঙ্কোচন না পেয়ে মুখের যত্নে নিম্নলিখিত সাধারণ নিয়মগুলো মেনে চললেই হবে।
ফর্সা মুখ নাকি কালো মুখ সুন্দর:
ফর্সাকারী ক্রিম, লোশন বা উপটান ইত্যাদি ভেষজ নামের উপাদান মেখে ফর্সা হওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছে অনেকেই। প্রকৃতপক্ষে ত্বকের মেলানিন নামক রঞ্জক পদার্থই ঠিক করে দেয় যে কে ফর্সা বা কে কালো হবে। কালো চামড়ায় মেলানিন বেশি থাকে। এটি সূর্যের আলট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বক তথা মুখকে রক্ষা করে থাকে। ফলে মুখের ত্বকের স্বাস্থ্য থাকে স্বাভাবিক ও রোগহীন। ফর্সা চামড়ায় স্কিন ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। পক্ষান্তরে কালো চামড়ার মেলানিন মুখের ত্বককে আলট্রাভায়োলেট রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষা দিয়ে থাকে। ফলে বয়সের কারণে ত্বকে ভাঁজ পড়া কালো চামড়ায় কম হয়।
শুষ্ক ও তৈলাক্ত মুখের যত্ন নেবেন কি ভাবে?:
শুষ্ক ত্বকের মুখ ভালো রাখতে চাইলে ময়েশ্চরাইজার ব্যবহার করতে হবে। এ ময়েশ্চারাইজারের ব্র্যান্ড একেক জনের ত্বকে একেকটি স্যুট করে। তৈলাক্ত মুখ যাদের, তাদের প্রতিদিন একবার কম ক্ষারযুক্ত সাবান দিয়ে মুখ ধোয়া উচিত। লক্ষ রাখবেন যে, দিনে একাধিকবার সাবান ব্যবহারের প্রয়োজন নেই।
মুখে ব্রণ হলে কী করবেন:
অবশ্যই নখ দিয়ে খুঁটাবেন না। খুটালে ব্রণের জায়গায় দীর্ঘমেয়াদি গর্ত বা দাগ হয়ে যাবে। তৈলাক্ত মুখে ব্রণ বেশি হ্যে থাকে। তাই এ ধরনের মুখের যত্ন বেশি নিতে হয় এবং এদের কোনো ধরনের ফেসিয়াল ম্যাসাজ করা যাবে না।
রোদ থেকে সাবধান:
রোদে ছাতা ব্যবহার করাটাই ভালো। মহিলারা মুখ ঢেকে রাখতে পারেন। সানস্ক্রিন নিয়মিত ব্যবহার করলে মুখে অ্যালার্জি, এমনকি ত্বকের ক্যান্সারও হতে পারে। ত্বক ভালো রাখতে চাইলে ধুলোবালি থেকেও দূরে থাকতে হবে।
মুখের সৌন্দর্যে চুলের প্রতিও যত্নবান হন:
চুলপড়া ও সাদা হওয়া যথাসম্ভব প্রতিরোধ করতে হবে। খুশকিরজন্য অ্যান্ডিড্যানড্রাফ এবং অ্যামাইলো প্রোটিনযুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। বংশগত কারণে চুল পড়লে ওষুধ দিয়ে কিছু সময় পর্যন্ত- চুলপড়া বন্ধ রাখা যায়। চুল পড়ার অন্যান্য কারণের মধ্যে স্ট্রেস, অনিয়মিত খাওয়া-দাওয়া, স্ট্রেস ডায়েট করা অন্যতম। তাই খাদ্যাভ্যাস নিয়মিত ও পরিমিত হওয়া চাই। চুল পাকা রোধের জন্য শাক-সবজি, ফলমূল প্রভূতি ভিটামিন জাতীয় খাবার খেতে হবে এবং ক্ষতিকারক দ্রব্য মেশানো খাদ্য খাওয়া পরিত্যাগ করতে হবে।
খাদ্যাভ্যাসের দিকে লক্ষ রাখুন:
আমাদের দেশে রান্নার সয়াবিন বা সরিষার তেল বেশি পোড়ানোর ফলে পলি-আনস্যাচুরেটেড অ্যাসিড পরিবর্তিত হয়ে স্যাচুরেটেড হয়ে যায়। ফলে তেল খাওয়ার পুষ্টিগুণ থাকে না এবং এটি ভালো কোলেস্টেরল তৈরি করে হার্টকে সুস্থ রাখতেও ভূমিকা রাখে না। তাই তেল কম ভেজে খেলে মুখের ত্বকের জন্য ভালো।
ভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়া কি উপকারী?:
আমরা প্রতিদিন যদি সুষম খাদ্যের দিকে লক্ষ রাখতে পারি, অর্থাৎ ডিম, দুধ, শাক-সবজি, মৌসুমি ফলমূল ইত্যাদি খাই, তবে দেহে ভিটামিনের অভাব পূরণ হয়ে যায়। তবে ত্বকের এজিং প্রসেস বিলম্বিত করতে মাঝে মাঝে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খাওয়া যেতে পারে। ভিটামিন খেলে কেউ মোটা হয় না।
মুখে কালো বা ছোপ ছোপ দাগ হলে কি করবেন?:
সাধারণত পারফিউম এবং ইমিটেশন থেকে সে জাগায়র ত্বকে এ সমস্যা হতে পারে, সেক্ষেত্রে এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো।
Related posts:অল্প বয়সে চুল পাকলে করণীয় 
                       পুরুষ কি বেশী শক্তিশালী

Socializer Widget By Blogger Yard
SOCIALIZE IT →
FOLLOW US →
SHARE IT →