নানা কারণে হাতের কব্জিতে ব্যথা হতে পারে, যেমন- আঘাত পাওয়া, দীর্ঘক্ষণ কব্জির মাধ্যমে কোন কাজ করা, ডিকোয়ারবেইনস ডিজিজ, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, গাঁউট ও অন্যান্য বাতজাতীয় রোগ। এসব রোগে কব্জিতে ব্যথা ছাড়াও অন্য জোড়ায় ব্যথা হতে পারে। ডান হাতের কব্জিতে ব্যথা হলে লিখতে এমনকি খেতেও অসুবিধা হয়। বাতজাতীয় রোগে হাতের কব্জিতে ব্যথা হলে তা সাধারণত বিশ্রাম নিলে ও সকালে বেড়ে যায়, কাজ করলে কিছুটা কমে আসে। এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট বাত রোগটি নির্নয় করা জরুরি ও সেই অনুযায়ী চিকিৎসা করা দরকার। কিছু কিছু ক্ষেত্রে কব্জিতে ব্যথা হলে তা সাধারণত বিশ্রাম নিলে কমে, কাজ করলে বাড়ে। সবক্ষেত্রেই কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা দিতে হবে। তবে সাধারণভাবে নিম্নলিখিত চিকিৎসা দেয়া যেতে পারে।
প্রথমত আক্রান্ত হাতের কব্জিকে বিশ্রামে রাখতে হবে।
যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে কব্জিতে ব্যথা হয়ে থাকে তবে তার উপযুক্ত চিকিৎসা দিতে হবে।
ব্যথানাশক অষুধ, যেমন- প্যারাসিটামল বা এনএসএআইডি দেয়া যেতে পারে। এনএসএআইডি ট্যাবলেট হিসেবে মুখে খাওয়া ছাড়াও এনএসএআইডি জেল আক্রান্ত স্থানে লাগান যেতে পারে। তবে কোনোভাবেই জেল দিয়ে মালিশ করা যাবে না।
ফিজিক্যাল থেরাপি হিসেবে আলট্রাসাউন্ড থেরাপি বা ফোনোফরোসিস ব্যবহার করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
অল্প গরম পানিতে হাতের কব্জিকে ডুবিয়ে নির্দিষ্ট নিয়মে নড়াচড়া করালেও বেশ উপকার হয়।
আক্রান্ত কব্জির সাহায্যে কাপড় ধোয়া বা মোচরানো, হাতপাখা দিয়ে বাতাস করা, টেনিস খেলা ইত্যাদি কাজ অর্থাৎ যে কাজ করতে হলে হাতের কব্জিকে বারবার ঘুরাতে হয় সে ধরনের কাজ করা যাবে না।
া আক্রান্ত হাতের কব্জিকে নড়াচড়া করা থেকে কিছুটা রক্ষা করার জন্য রিস্ট ব্যান্ড ব্যবহার করা যেতে পারে।
এভাবে চিকিৎসা করালে ও নিয়ম মেনে চললে হাতের কব্জির ব্যথা হতে পরিত্রাণ পাওয়া সহজ হবে। নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ নিজের হাতে ব্যথাহীনভাবে করা সম্ভব হবে
প্রথমত আক্রান্ত হাতের কব্জিকে বিশ্রামে রাখতে হবে।
যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে কব্জিতে ব্যথা হয়ে থাকে তবে তার উপযুক্ত চিকিৎসা দিতে হবে।
ব্যথানাশক অষুধ, যেমন- প্যারাসিটামল বা এনএসএআইডি দেয়া যেতে পারে। এনএসএআইডি ট্যাবলেট হিসেবে মুখে খাওয়া ছাড়াও এনএসএআইডি জেল আক্রান্ত স্থানে লাগান যেতে পারে। তবে কোনোভাবেই জেল দিয়ে মালিশ করা যাবে না।
ফিজিক্যাল থেরাপি হিসেবে আলট্রাসাউন্ড থেরাপি বা ফোনোফরোসিস ব্যবহার করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
অল্প গরম পানিতে হাতের কব্জিকে ডুবিয়ে নির্দিষ্ট নিয়মে নড়াচড়া করালেও বেশ উপকার হয়।
আক্রান্ত কব্জির সাহায্যে কাপড় ধোয়া বা মোচরানো, হাতপাখা দিয়ে বাতাস করা, টেনিস খেলা ইত্যাদি কাজ অর্থাৎ যে কাজ করতে হলে হাতের কব্জিকে বারবার ঘুরাতে হয় সে ধরনের কাজ করা যাবে না।
া আক্রান্ত হাতের কব্জিকে নড়াচড়া করা থেকে কিছুটা রক্ষা করার জন্য রিস্ট ব্যান্ড ব্যবহার করা যেতে পারে।
এভাবে চিকিৎসা করালে ও নিয়ম মেনে চললে হাতের কব্জির ব্যথা হতে পরিত্রাণ পাওয়া সহজ হবে। নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ নিজের হাতে ব্যথাহীনভাবে করা সম্ভব হবে