অনেক ছেলেই আছেন যারা তার
সঙ্গিনী কে ভালভাবে উত্তেজিত
না করেই করা শুরু করে।আবার
অনেক মেয়েই অভিযোগ করে যে তার
হ্যাজবেন্ড বা বয়ফ্রেন্ড
তাকে তৃপ্তি দিতে পারেনা। মেয়েদের
মূল
অভিযোগটা হচ্ছে,ছেলেরা তাদের
ভালভাবে উত্তেজিত
না করেই করা শুরু করে বা সেক্সের সময়
বার বার জিজ্ঞেস করে যে মজা পাচ্ছ
কি??যা তাদের
কাছে খুবি বিরিক্তিকর।
এতে নাকি তাদের মনযোগ নস্ট হয়।
আরে ভাই সেক্সের সময় যত কথা কম
বলা যায় তত সেটা উপভোগ্য
হয়ে ওঠে।এই সময় মেয়েদের কোন প্রশ্ন
করা যাবেনা তার
বডি ল্যাংগুয়েজ দেখে আপনাকে সব
বুঝে নিতে হবে।আসেন
সে বিষয়ে কিছু শিখে নেইঃ নারীর
উত্তেজনার লক্ষণঃ
১. নারী উত্তেজিত
হয়ে পড়লে এবং কামবিহ্বল হলে তার
দু’টি চোখ অর্দ্ধনিমীলিত ও রক্তবর্ণ
ধারণকরে।
২. জোরে জোরে নিশ্বাস পড়তে থাকে।
৩. চেহারার মধ্যে উত্তেজনার ভাব
স্পষ্ট ফুটে ওঠে।
৪. হাত পা শিথিল হয়ে পড়ে।
৫. চোখ বুজে থাকতে চায়।
৬. তার
লজ্জা কমে যায়, পুরুষ তার অঙ্গস্পর্শ
করলে সে তাতে বাধা দেয় না।
৭. পুরুষ তার গোপন স্থানে হাত
দিলে বা চাপ
দিলে সে তা উপভোগ করে।
৮. সব রকম ভয়, সঙ্কোচ
কাটিয়ে সারাটা দেহই
সে পুরুষকে অর্পণ করে।
৯. পুরুষের সব
কথাই সে মেনে নেয়। নারীর তৃপ্তির
লক্ষণঃ
১. দেহ নুইয়ে পড়ে।
২. সারাটা দেহে যেন অবসান আসে।
৩. দ্রুত হৃৎস্পন্দন হ’তে থাকে।
৪. আবেশে চোখ বুজে থাকে।
৫. যোনি থেকে রসস্রাব নির্গত হয়।
৫. নারীর সারা দেহে পুনঃপুনঃ শিহরণ
হতে থাকে।
৬. অনেকে পূর্ণ তৃপ্তির
আবেশে অজ্ঞান পর্যাপ্ত
হ’তে পারে এমন ঘটনাও জানা যায়।
৭. সে পুরুষকে জোর করে বুকে চেপেও
ধরে রাখতে পারে।
৮. ঠোট কামড়াতে দেখা যায়।
৯. মুখ দিয়ে মৃদু শিতকার
করতে দেখা যায়।
আশা করি আপনারা এখন থেকে আগের
চেয়ে আরও
ভালভাবে আপনাদের
সঙ্গীনী কে তৃপ্তি দিতে পারবেন।
সঙ্গিনী কে ভালভাবে উত্তেজিত
না করেই করা শুরু করে।আবার
অনেক মেয়েই অভিযোগ করে যে তার
হ্যাজবেন্ড বা বয়ফ্রেন্ড
তাকে তৃপ্তি দিতে পারেনা। মেয়েদের
মূল
অভিযোগটা হচ্ছে,ছেলেরা তাদের
ভালভাবে উত্তেজিত
না করেই করা শুরু করে বা সেক্সের সময়
বার বার জিজ্ঞেস করে যে মজা পাচ্ছ
কি??যা তাদের
কাছে খুবি বিরিক্তিকর।
এতে নাকি তাদের মনযোগ নস্ট হয়।
আরে ভাই সেক্সের সময় যত কথা কম
বলা যায় তত সেটা উপভোগ্য
হয়ে ওঠে।এই সময় মেয়েদের কোন প্রশ্ন
করা যাবেনা তার
বডি ল্যাংগুয়েজ দেখে আপনাকে সব
বুঝে নিতে হবে।আসেন
সে বিষয়ে কিছু শিখে নেইঃ নারীর
উত্তেজনার লক্ষণঃ
১. নারী উত্তেজিত
হয়ে পড়লে এবং কামবিহ্বল হলে তার
দু’টি চোখ অর্দ্ধনিমীলিত ও রক্তবর্ণ
ধারণকরে।
২. জোরে জোরে নিশ্বাস পড়তে থাকে।
৩. চেহারার মধ্যে উত্তেজনার ভাব
স্পষ্ট ফুটে ওঠে।
৪. হাত পা শিথিল হয়ে পড়ে।
৫. চোখ বুজে থাকতে চায়।
৬. তার
লজ্জা কমে যায়, পুরুষ তার অঙ্গস্পর্শ
করলে সে তাতে বাধা দেয় না।
৭. পুরুষ তার গোপন স্থানে হাত
দিলে বা চাপ
দিলে সে তা উপভোগ করে।
৮. সব রকম ভয়, সঙ্কোচ
কাটিয়ে সারাটা দেহই
সে পুরুষকে অর্পণ করে।
৯. পুরুষের সব
কথাই সে মেনে নেয়। নারীর তৃপ্তির
লক্ষণঃ
১. দেহ নুইয়ে পড়ে।
২. সারাটা দেহে যেন অবসান আসে।
৩. দ্রুত হৃৎস্পন্দন হ’তে থাকে।
৪. আবেশে চোখ বুজে থাকে।
৫. যোনি থেকে রসস্রাব নির্গত হয়।
৫. নারীর সারা দেহে পুনঃপুনঃ শিহরণ
হতে থাকে।
৬. অনেকে পূর্ণ তৃপ্তির
আবেশে অজ্ঞান পর্যাপ্ত
হ’তে পারে এমন ঘটনাও জানা যায়।
৭. সে পুরুষকে জোর করে বুকে চেপেও
ধরে রাখতে পারে।
৮. ঠোট কামড়াতে দেখা যায়।
৯. মুখ দিয়ে মৃদু শিতকার
করতে দেখা যায়।
আশা করি আপনারা এখন থেকে আগের
চেয়ে আরও
ভালভাবে আপনাদের
সঙ্গীনী কে তৃপ্তি দিতে পারবেন।