Subscribe For Free Updates!

We'll not spam mate! We promise.

যৌনতা ও যৌন শিক্ষা যৌনতা ২

তবে রতি বিহারের সময় স্ত্রীলোকের কামরস নির্গত হয়না।
সুতরাং স্ত্রীলোকের দ্বারা পুরুষের বীর্যপাতের অনুরূপ কোনো তরল পদার্থ বা বীর্য ক্ষরিত হয়না।
যৌন উত্তেজনার সময়ে যে আর্দ্রতা অনুভূত হয় তা ভালভার গ্রন্থি নিঃসৃত ক্ষরণ।
রাগ মোচনের সঙ্গে তার সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই।
তা যদি সত্যিও হয়, পুরুষের শুক্রপাতের সঙ্গে তার তুলনা করা চলেনা।
জনন-অঙ্গের সংকোচন তারা সব সময়ে অনুভব করতে পারেনা, বিশেষ করে উভয়ের রাগ মোচন যদি যুগপৎ ঘটে।
স্ত্রীলোকের সংকোচন সম্বন্ধে একথা বিশেষভাবেপ্রযোজ্য।
কারণ পুরুষ অনেক সময়ে তা একেবারে টের পায়না।
তবে পরিণতি প্রাপ্তির অন্যান্য আনুষঙ্গিক লক্ষণ।
যেমন- বর্ধমান টানের আকস্মিক মুক্তি, শৈথল্য ওপূর্ণতাবোধ, পুরুষ ও নারীর আচরণে সুসপষ্টভাবেপ্রকাশ পায় এবং তা উভয়ের কাছেই সপষ্টবোধ্য।
স্ত্রীলোকের রতিবিহারকালীন যৌন প্রতিক্রিয়ার মাত্রার বিশেষ করে সন্তোষজনক পরিণতি প্রাপ্তির ক্ষমতার বহু পর্যায়ে আছে।
বিবাহের গোড়ার দিকে স্ত্রীলোকের যৌন কামনা সুপ্ত অবস্থায় থাকা এবং তার দরুণ রতি বিহারকালে সামান্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হওয়া আশ্চর্য নয়।
এ সময়ে পারসপরিক পরিণতি প্রাপ্তির সমস্যা দেখা দিলে চিন্তিত হওয়ার কিছুই নেই।
স্বামী সহানুভূতি ও ধৈর্য্যের সঙ্গে অগ্রসর হলে কিছুকাল বাদে সু-সামঞ্জস্য সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব হয়।
স্ত্রীলোকের পক্ষে যদি পরিণতিতে পৌঁছানো আদৌ সম্ভব না হয়, তার প্রতিক্রিয়া মন্থর গতি হলেও দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।
সূক্ষ্ম যৌন উদ্যোগ ও উদ্দীপনা, রতি বিহারের ভঙ্গি বদল ও যৌন কলা- কৌশলে অধিকতর ইন্দ্রিয়ানুভূতি ও বিচক্ষণতার পরিচয় কিছুকাল বাদে স্ত্রীলোককে সেই পরিমাণ উদ্দীপিত হতে সাহায্য করবে যাতে সে স্বামীর সঙ্গে যুগপৎ অর্গাজম-এ পৌঁছতে পারে।
অবশ্য কিছু স্ত্রীলোক আছে যারা দীর্ঘ উদ্দীপনার পরও সম্পূর্ণ পরিণতিতে পৌঁছতে পারেনা।
পুরুষের রাগ মোচন
কামোদ্দীপনা প্রায় শরীরের সর্বত্র ধারাবাহিক পরিবর্তন ঘটায়।
পুরুষ বা নারীর মধ্যে যৌনউদ্দীপনা জাগলে প্যালপিটেশন দেখা দেয়।
রক্তের চাপ সৃষ্টি হয়।
বিভিন্ন অঙ্গে বিশেষ করে লিঙ্গে রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি পায়।
সে সঙ্গে অনুরূপভাবে স্নায়বিক টান বৃদ্ধি পায় এবং তা সমস্ত দেহকে প্রভাবিত করে।
কামোদ্দীপনা বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই পরিবর্তনগুলো ক্রমেই প্রকট হতে থাকে।
পুরুষের ক্ষেত্রে, অর্গাজমের সময়ে শুক্রপাতহয়। ভাস, সেমিন্যাল ভ্যাসিকল ও প্রস্টেট গ্রন্থি সজোরে সঙ্কুচিত হয়ে তাদের আধেয় বস্তুকে মূত্রনালীর মধ্যে বের করে দেয়।
সেখানে সবগুলো ক্ষরণ একত্রে মিশে বীর্যে পরিণত হয়।
অর্গাজমের সময়ে চারপাশেরপেশীতন্ত্রের প্রবাহ যুক্ত সংকোচনের ফলে শৌক্র পদার্থ লিঙ্গ থেকে ফিলকি দিয়ে বেরিয়ে পড়ে।
সংকোচনের হার ও প্রগাঢ়তা একেক লোকের একেক রকম।
এমনকি একই লোকের একেক সময়ে একেক রকম হয় তবে সাধারণত গড়ে ১০-২০ বার সংকোচন হয়।

Socializer Widget By Blogger Yard
SOCIALIZE IT →
FOLLOW US →
SHARE IT →