আমাদের অনেক ফ্যান হস্তমৈথূন সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। সেই উদ্দেশ্যে আমরা গত কয়েকদিন বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিষয়ক নিউজলেটার, বই এবং ফোরাম থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আপনাদের জন্য উপস্থাপন করলাম।
আমরা হস্তমৈথুনের বিভিন্ন দিক পয়েন্ট আকারে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।
★হস্তমৈথুন্য কিঃ
হস্তমৈথুন মানে যৌন পরিতোষের জন্য পুরুষের লিঙ্গ অথবা নারী তার ভগাঙ্কুর ঘর্ষণ এবং স্তন স্পর্শ করে যৌন আনন্দ উপভোগ করা। এটা একটা স্বাভাবিক উপায় নারী-পুরুষের নিজস্ব অনুভুতি এক্সপ্লোর করার জন্য। হস্তমৈথুন নিজে নিজে অথবা দুটি মানুষের (পারস্পরিক হস্তমৈথুন) মধ্যে হতে পারে।
★চিকিৎসা বিজ্ঞানীর মতেঃ
চিকিৎসা বিজ্ঞানীর মতে হস্তমৈথূন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। যদিও এটি স্বাভাবিক কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ হস্তমৈথূন করাকে লজ্জার এবং অস্বস্তির বিষয় মনে করে। অনেক মানুষ মনে করেন হস্তমৈথূন করলে মাথায় টাক পড়া, মানসিক অস্বস্তি সহ যৌন মিলনের শক্তি হ্রাস পায় - যা চিকিৎসা বিজ্ঞান সমর্থন করে না। চিকিৎসকদের মতেঃ-
→ এটি নিরাপদ, সেক্সুয়াল ট্রান্সমিটেড ডিজিজ(যৌনবাহিত রোগ) এবং অনাকাঙ্খিত গর্ভধারন থেকে নিরাপদ থাকা যায়।
→ এটি যৌন সম্পর্কিত মানসিক দুশ্চিন্তা দূর করতে সাহায্য করে।
→ হস্তমৈথূনের মাধ্যমে নারী বা পুরুষ তার শরীর সম্পর্কে জানতে পারে। তার ভাল লাগার অনুভুতি কি রকম তা জেনে যুগল শাররীক মিলনে সে অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে তৃপ্ত হতে পারে।
→ হস্তমৈথূন যেসব নারী মিলনে তৃপ্তি পায় না এবং যেসব পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত হয় তাদের জন্য একটি কার্যকরী চিকিৎসা স্বরুপ। হস্তমৈথূনের মাধ্যমে তারা তাদের শরীরের নিয়ন্ত্রন শিখতে পারে।
→ হস্তমৈথূন স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় করে।
→ হস্তমৈথূন ঘুমের অনিয়ম থেকে মুক্তিদেয়।
→ মস্তিষ্ক এর নিউরোট্র্রান্সমিটার এর মুক্তি ঘটায়, যা শারীরিক এবং মানসিক প্রশান্তির জন্য উৎসাহিত করে।
→ দুশ্চিন্তা মুক্ত করে।
এতক্ষন আপনারা হস্তমৈথূনের বিভিন্ন ভাল দিক শুনেছেন। হস্তমৈথূনএর ভাল দিক এর চেয়ে খারাপ দিক কয়েকগুন বেশি এবার এর খারাপ দিক গুলো শুনুন...
★ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকেঃ
"হস্তমৈথূন্য ইসলাম ধর্মে ১০০ ভাগ হারাম!"
হাফিজ ইবনে কাথির (রাঃ) বলেছেন ইমাম শাফী (রাঃ) সহ অনেক ইসলামীক চিন্তাবিদ এই মর্মে (আয়াত মতে) হস্তমৈথুন্য কে হারাম বলেছেন "হস্ত মৈথুন্য আল্ লাহর নির্দেশিত ওই দুইটি (স্ত্রী এবং খরিদ করা নারী কৃতদাসের সাথে মিলন) হালাল (বৈধ) নিয়মের অর্ন্তভুক্ত নয়। তাই এটি হারাম।"
একই সাথে তারা এই উপসংহারে এসেছেন,"এবং যারা বিবাহের মানে খুজে না পান তারা যেন পাপ থেকে বিরত থাকেন - আল্লাহ তার চারুতা দিয়ে তাদের বিবাহের যোগ্য সম্পদশালী না করা পর্যন্ত"
আবদুল্লা বিন মাসউদ (রাদিহআল্লাহু আনহু) বোখারী শরীফে উল্লেখ করেছেন - নবী করিম (সঃ) বলেন, "ও যুবক দল, তোমাদের মাঝে যে-ই বিবাহ করেতে সামর্থবান হও তারা তা (বিয়ে) করে ফেল। কারন বিয়ে করলে তোমরা তোমাদের গোপন অঙ্গকে পাপ থেকে রক্ষা করতে পারবে। আর যারা বিয়ে করতে পারছো না তারা তা করার জন্য দ্রুত যোগ্যতা অর্জন কর - কারন এটি তোমার রিরাংসা (lust) ভংগ করে দিবে।
হাসান বিন আরফাহ্ মতে নবী করিম (সঃ) বলেছেন,"সাত প্রকার মানুষের দিকে আল্লাহপাক রোজ কেয়ামতের দিন তাকাবেন না। এমন কি তাদের ক্ষমা করবেন না, তাদের জান্নাতে যাবার অনুমুতি দেবেন না। তারা হলেনঃ
১. যে ব্যাক্তি স্বমৈথুন্য/ হস্তমৈথুন্য করে।
২. যে ব্যাক্তি পায়ুপথে মিলন করে।
৩. যে ব্যাক্তির সাথে অন্য কাউকে পায়ুপথে মিলন করতে দেয়।
৪. যে ব্যাক্তি সর্বদা মাতাল অবস্থায় থাকে।
৫. যে ব্যাক্তি পিতামাতাকে এমনভাবে আঘাত করে যাতে তারা সাহায্য প্রার্থনা করে (অন্যত্র বলা আছে পিতা-মাতা যদি "ওহ" শব্দ করে।)।
৬. যে ব্যাক্তি প্রতিবেশির প্রতি এমন অত্যাচার করে যাতে তারা অভিশাপ দেয়।
৭. যে ব্যাক্তি তার প্রতিবেশীর স্ত্রীর সাথে অবৈধ শাররীক মিলন করে।
(সুত্রঃ ইবনে কাথির,সংখ্যা ৫, পৃষ্ঠা ৪৫৮)
★অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্য কি কি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে?
অনেক পুরুষ অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্য জনিত কারনে তাদের লিঙ্গে দুর্বলতা অনুভব করেন। এটার প্রধান কারন অল্প বয়সে হস্তমৈথূন্য শুরু করা এবং ভুল পদ্ধতিতে হস্তমৈথূন্য করা। যারা অল্পবয়সে হস্তমৈথূন্য করেন তারা বিয়ের পর সংসার জীবনে নানান জটিলতায় ভুগে থাকেন। এমন কি অল্প বয়সে হস্তমৈথূন্যের ফলে লিঙ্গের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যহত হয় বলে লিঙ্গের আকার ছোট থেকে যেতে পারে। তাই বাবা-মার উচিৎ বয়সন্ধিকালে সন্তানকে নজরদারীতে রাখা এবং যৌন বিষয়গুলো শিক্ষার সুযোগ করে দেয়া। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে তৃতীয় শ্রেনী থেকে পাঠ্যপুস্তকে যৌন শিক্ষা বিষয়টি অন্তভুক্ত আছে। অথচ লজ্জা আর সামাজিক কারনে অনেক অন্ধকারে রয়ে গেছি আমরা।
অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্যের ফলে শক্তি হ্রাসসহ নানাবিদ শাররীক সমস্যায় ভোগেন। তার মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলঃ
১. শাররীক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা।
২. যৌন ক্রিয়ায় সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল করে দেয় অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থতি সৃষ্টি করে।
৩. শরীরের অন্য অঙ্গ যেমন হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে।
৪. দৃষ্টি শক্তি দুর্বল করে দেয় এবং মাথা ব্যাথা সৃষ্টি করে।
৫. হৃদকম্পনে দ্রুততা আসে এবং অনেকে নার্ভাস ফিল করতে পারেন।
৬. ব্যক্তি কোনো কঠিন শারীরিক বা মানসিক কাজ এর অসমর্থ। তিনি সাধারণত নির্জনতায় থাকতে চেষ্টা করে এবং তার জ্ঞান বৈকল্য হয়।
৭. কেউ কেউ হয়তো তোতলানো এবং কানে কম শোনা রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
৮. দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারন অতিরিক্ত হস্তমৈথুন্য।
৯. হস্তমৈথূন পুরুষাঙ্গে ছিদ্র সৃষ্টি করতে পারে।
আমরা হস্তমৈথুনের বিভিন্ন দিক পয়েন্ট আকারে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।
★হস্তমৈথুন্য কিঃ
হস্তমৈথুন মানে যৌন পরিতোষের জন্য পুরুষের লিঙ্গ অথবা নারী তার ভগাঙ্কুর ঘর্ষণ এবং স্তন স্পর্শ করে যৌন আনন্দ উপভোগ করা। এটা একটা স্বাভাবিক উপায় নারী-পুরুষের নিজস্ব অনুভুতি এক্সপ্লোর করার জন্য। হস্তমৈথুন নিজে নিজে অথবা দুটি মানুষের (পারস্পরিক হস্তমৈথুন) মধ্যে হতে পারে।
★চিকিৎসা বিজ্ঞানীর মতেঃ
চিকিৎসা বিজ্ঞানীর মতে হস্তমৈথূন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। যদিও এটি স্বাভাবিক কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ হস্তমৈথূন করাকে লজ্জার এবং অস্বস্তির বিষয় মনে করে। অনেক মানুষ মনে করেন হস্তমৈথূন করলে মাথায় টাক পড়া, মানসিক অস্বস্তি সহ যৌন মিলনের শক্তি হ্রাস পায় - যা চিকিৎসা বিজ্ঞান সমর্থন করে না। চিকিৎসকদের মতেঃ-
→ এটি নিরাপদ, সেক্সুয়াল ট্রান্সমিটেড ডিজিজ(যৌনবাহিত রোগ) এবং অনাকাঙ্খিত গর্ভধারন থেকে নিরাপদ থাকা যায়।
→ এটি যৌন সম্পর্কিত মানসিক দুশ্চিন্তা দূর করতে সাহায্য করে।
→ হস্তমৈথূনের মাধ্যমে নারী বা পুরুষ তার শরীর সম্পর্কে জানতে পারে। তার ভাল লাগার অনুভুতি কি রকম তা জেনে যুগল শাররীক মিলনে সে অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে তৃপ্ত হতে পারে।
→ হস্তমৈথূন যেসব নারী মিলনে তৃপ্তি পায় না এবং যেসব পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত হয় তাদের জন্য একটি কার্যকরী চিকিৎসা স্বরুপ। হস্তমৈথূনের মাধ্যমে তারা তাদের শরীরের নিয়ন্ত্রন শিখতে পারে।
→ হস্তমৈথূন স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় করে।
→ হস্তমৈথূন ঘুমের অনিয়ম থেকে মুক্তিদেয়।
→ মস্তিষ্ক এর নিউরোট্র্রান্সমিটার এর মুক্তি ঘটায়, যা শারীরিক এবং মানসিক প্রশান্তির জন্য উৎসাহিত করে।
→ দুশ্চিন্তা মুক্ত করে।
এতক্ষন আপনারা হস্তমৈথূনের বিভিন্ন ভাল দিক শুনেছেন। হস্তমৈথূনএর ভাল দিক এর চেয়ে খারাপ দিক কয়েকগুন বেশি এবার এর খারাপ দিক গুলো শুনুন...
★ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকেঃ
"হস্তমৈথূন্য ইসলাম ধর্মে ১০০ ভাগ হারাম!"
হাফিজ ইবনে কাথির (রাঃ) বলেছেন ইমাম শাফী (রাঃ) সহ অনেক ইসলামীক চিন্তাবিদ এই মর্মে (আয়াত মতে) হস্তমৈথুন্য কে হারাম বলেছেন "হস্ত মৈথুন্য আল্ লাহর নির্দেশিত ওই দুইটি (স্ত্রী এবং খরিদ করা নারী কৃতদাসের সাথে মিলন) হালাল (বৈধ) নিয়মের অর্ন্তভুক্ত নয়। তাই এটি হারাম।"
একই সাথে তারা এই উপসংহারে এসেছেন,"এবং যারা বিবাহের মানে খুজে না পান তারা যেন পাপ থেকে বিরত থাকেন - আল্লাহ তার চারুতা দিয়ে তাদের বিবাহের যোগ্য সম্পদশালী না করা পর্যন্ত"
আবদুল্লা বিন মাসউদ (রাদিহআল্লাহু আনহু) বোখারী শরীফে উল্লেখ করেছেন - নবী করিম (সঃ) বলেন, "ও যুবক দল, তোমাদের মাঝে যে-ই বিবাহ করেতে সামর্থবান হও তারা তা (বিয়ে) করে ফেল। কারন বিয়ে করলে তোমরা তোমাদের গোপন অঙ্গকে পাপ থেকে রক্ষা করতে পারবে। আর যারা বিয়ে করতে পারছো না তারা তা করার জন্য দ্রুত যোগ্যতা অর্জন কর - কারন এটি তোমার রিরাংসা (lust) ভংগ করে দিবে।
হাসান বিন আরফাহ্ মতে নবী করিম (সঃ) বলেছেন,"সাত প্রকার মানুষের দিকে আল্লাহপাক রোজ কেয়ামতের দিন তাকাবেন না। এমন কি তাদের ক্ষমা করবেন না, তাদের জান্নাতে যাবার অনুমুতি দেবেন না। তারা হলেনঃ
১. যে ব্যাক্তি স্বমৈথুন্য/ হস্তমৈথুন্য করে।
২. যে ব্যাক্তি পায়ুপথে মিলন করে।
৩. যে ব্যাক্তির সাথে অন্য কাউকে পায়ুপথে মিলন করতে দেয়।
৪. যে ব্যাক্তি সর্বদা মাতাল অবস্থায় থাকে।
৫. যে ব্যাক্তি পিতামাতাকে এমনভাবে আঘাত করে যাতে তারা সাহায্য প্রার্থনা করে (অন্যত্র বলা আছে পিতা-মাতা যদি "ওহ" শব্দ করে।)।
৬. যে ব্যাক্তি প্রতিবেশির প্রতি এমন অত্যাচার করে যাতে তারা অভিশাপ দেয়।
৭. যে ব্যাক্তি তার প্রতিবেশীর স্ত্রীর সাথে অবৈধ শাররীক মিলন করে।
(সুত্রঃ ইবনে কাথির,সংখ্যা ৫, পৃষ্ঠা ৪৫৮)
★অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্য কি কি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে?
অনেক পুরুষ অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্য জনিত কারনে তাদের লিঙ্গে দুর্বলতা অনুভব করেন। এটার প্রধান কারন অল্প বয়সে হস্তমৈথূন্য শুরু করা এবং ভুল পদ্ধতিতে হস্তমৈথূন্য করা। যারা অল্পবয়সে হস্তমৈথূন্য করেন তারা বিয়ের পর সংসার জীবনে নানান জটিলতায় ভুগে থাকেন। এমন কি অল্প বয়সে হস্তমৈথূন্যের ফলে লিঙ্গের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যহত হয় বলে লিঙ্গের আকার ছোট থেকে যেতে পারে। তাই বাবা-মার উচিৎ বয়সন্ধিকালে সন্তানকে নজরদারীতে রাখা এবং যৌন বিষয়গুলো শিক্ষার সুযোগ করে দেয়া। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে তৃতীয় শ্রেনী থেকে পাঠ্যপুস্তকে যৌন শিক্ষা বিষয়টি অন্তভুক্ত আছে। অথচ লজ্জা আর সামাজিক কারনে অনেক অন্ধকারে রয়ে গেছি আমরা।
অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্যের ফলে শক্তি হ্রাসসহ নানাবিদ শাররীক সমস্যায় ভোগেন। তার মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলঃ
১. শাররীক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা।
২. যৌন ক্রিয়ায় সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল করে দেয় অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থতি সৃষ্টি করে।
৩. শরীরের অন্য অঙ্গ যেমন হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে।
৪. দৃষ্টি শক্তি দুর্বল করে দেয় এবং মাথা ব্যাথা সৃষ্টি করে।
৫. হৃদকম্পনে দ্রুততা আসে এবং অনেকে নার্ভাস ফিল করতে পারেন।
৬. ব্যক্তি কোনো কঠিন শারীরিক বা মানসিক কাজ এর অসমর্থ। তিনি সাধারণত নির্জনতায় থাকতে চেষ্টা করে এবং তার জ্ঞান বৈকল্য হয়।
৭. কেউ কেউ হয়তো তোতলানো এবং কানে কম শোনা রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
৮. দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারন অতিরিক্ত হস্তমৈথুন্য।
৯. হস্তমৈথূন পুরুষাঙ্গে ছিদ্র সৃষ্টি করতে পারে।